Tuesday, November 21, 2017

আমাদের দেশের কাধে বেকারত্বের হার প্রতি বছরই বাড়ছে সরকার পারছে না তাদেরকে সুযোগ তৈরী করে দিতে আর আমাদের নিজেদের মানুষিকতারও পরিবর্তন ঘটাতে পারছি না আমরা ছাত্র থেকেই শুরু হোক চেষ্টা যদি হতে চান আগামীর উদ্যোক্তা…..আমরা চাইলে তথ্যপ্রযুক্তি (কম্পিউটার) শিক্ষার মাধ্যমে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি সাফল্যের চুড়ায় "ইন্টার,অনার্স,মাস্টার্স কতদিনে শেষ হবে ভাল একটা জব করব"এই চিন্তা মাথা থেকে বাদ দিয়ে লেখাপড়ার পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে গড়ে তুলি কম্পিউটার জগতের রাজা আর নিজেই নিজের কর্মসংস্থান করি। এবং অন্যের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করি

লিখক মোঃ ইলিয়াছ


Orbit Computers-বেকার সমস্যা সমাধানে আমাদের করণীয় কি?
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত সর্বশেষশ্রমশক্তি জরিপ ২০১০' (এলএফএস) অনুযায়ী, ২০১০ সালে বাংলাদেশে মোট বেকারের সংখ্যা ছিল ২৬ লাখ তিন বছর আগের জরিপে দেশে বেকারের সংখ্যা ছিল ২১ লাখ এবং বেকারত্বের হার ছিল দশমিক শতাংশ তবে পরিকল্পনা কমিশনের এক প্রতিবেদনে বেকারত্ব সম্পর্কে যে তথ্য উঠে এসেছে, তা রীতিমতো উদ্বেগজনক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে বর্তমানে দুই কোটি ৪৪ লাখ লোক বেকার এদের মধ্যে ৬৪ শতাংশই সম্পূর্ণ কর্মক্ষম যুবক 
                                                         
                               সূত্র--https://goo.gl/PDphBC

২০১২ সালে এক গবেষণায় উল্লেখ করেছে, দেশে প্রতিবছর নতুন করে ২২ লাখ কর্মক্ষম শিক্ষিত মানুষ শ্রমবাজারে প্রবেশ করে কিন্তু কাজ পায় মাত্র সাত লাখ বাকি ১৫ লাখ থাকে বেকার

*************************
আরও জানুন----


**************************


গত  জুন বাজেট ঘোষণার পর বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য উদ্ধৃত করে সরকারি দলের সংসদ সদস্যরা সংসদে বলেন, দেশে এখন বেকারের সংখ্যা মাত্র ২৬ লাখ বাকিদের কাজের ব্যবস্থা হয়েছে
গত ২৮ জুন অর্থবিল পাসের আগে আলোচনায় অংশ নিয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশা বলেন, দেশে ২৬ লাখ বেকার আছে বলে যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে এটা সঠিক নয়

আমাদের দেশে প্রতি বছর শুধু লেখাপড়া শেষ করে ২৪-২৫ লাখ মানুষ শ্রমবাজারে প্রবেশ করছে যারা শ্রম বাজারে প্রবেশ করছে তাদের মধ্যে কেউ চাকরি পাই আবার কেউ পাই না বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৭ কেটি এদের মধ্যে কর্মক্ষম ব্যাক্তির সংখ্যা প্রায় ১০ কোটি কাজ পাওয়া লোকের সংখ্যা কোটি বাকি কোটি মানুষ কোন কাজ পাইনি অর্ধাদ তারা বেকার


প্রযোক্তির সাথে তাল মিলিয়ে কখন অনার্স বা মাস্টার্স পাস করবে তার চিন্তা না করে আমরা যদি নিজেরাই নিজেদেরকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে খাপ খাইয়ে নিতে পারি অচিরেই আমরা উন্নত রাষ্ট্রের নাগরিক হিসিবে বিশ্বের কাছে আমাদের পরিচিতি তুলে ধরতে পারব
তাই আমাদের উচিৎ ৮ম শ্রেণী পাসের পর আমরা যেন হাতে কলমে কোন একটা কাজ শেখার দিকে মনোনিবেশ করি এতে করে আমাদের কাজের দক্ষতা যেমন বৃদ্ধি পাবে অন্যদিকে আমরা আমাদের দেশের জন্য সুনাম বয়ে নিয়ে আসতে পারব



Wednesday, November 8, 2017

আপনি যতই ধনী কিংবা অর্থ বৃত্তের মালিক হোন না কেন, আপনি নিজে নিজে অনুভব করবেন যে সবকিছুই যেন মূল্যহীন আর মূল্যহীন। তাহলে আপনি কিভাবে বুঝতে পারবেন যে জীবনের মানে কি? আপনি কিভাবে আপনার জীবনের মানে খুঁজে পাবেন? যে মূহুর্তে আপনি বুঝতে পারবেন যে, আপনার জীবনের উদ্দেশ্য কি, তখন দেখবেন যে আপনার জীবন অর্থে পরিপূর্ণ। শুরু থেকেই জীবনের অর্থ সম্পর্কে ভাবাটা খুবই বুদ্ধিমানের বিষয়।
Orbit Computer-আপনার জীবনের উদ্দেশ্য কি?  শিক্ষা
আপনার জীবনের একটা মানে আছে প্রথমেই আপনাকে সেটা বুঝতে হবে, নয়তো আপনার জীবন ব্যর্থতায় গ্লানিতে হাহাকার করবে।আপনি কি চান না আপনার জীবনের অর্থকে উন্মোচন করতে? তা হলে জেনে নিন আপনি কিভাবে আপনার জীবনের অর্থ উন্মোচন করতে পারেন………………………………………………………
………..
১. দিক নির্দেশনা : মানুষ দিক নির্দেশনার উপর ভিত্তি করে সামনে এগিয়ে যায়। আপনার জীবনের যদি দিক নির্দেশনাই না থাকে তা হলে আপনি সফল হবেন কি করে। তাই খুব ছোটবেলা থেকেই আপনাকে দিক নির্দেশনা মাফিক কাজ করে যেতে হবে। আপনি কাজ করবেন ঠিক আছে আপনি পিছনের দিকে তাকালে চলবেনা। সব সময় সামনের দিকে এগোনোর মনমানসিকতা নিয়ে আপনাকে কাজ করে যেতে হবে।
২. আদর্শ হওয়: একজন আদর্শ মানুষ সহজে তার নির্ধারিত গন্তব্যে পৌছাতে পারে। এজন্য তাকে অবশ্যই আদর্শ মনোভাবের অধিকারী হতে হবে ও রাগী মনোভাব ত্যাগ করতে হবে। জীবন মানে এই নয় যে, তাকে হেলেধুলে জীবন যাপন করতে হবে। নিজের জীবন সম্পর্কে বেশ সজাগ থেকে আদর্শ মনোভাব পোষনের মাধ্যমে একজন ব্যাক্তি তার নির্ধারিত গন্তব্যে পৌছাতে পারে। এক্ষেত্রে আদর্শ ব্যক্তিদের সংস্পর্শে এসে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন জীবনের মানে কি। 

আরও জানুন 

৩. অন্যের প্রশংসা করা: ভুল ত্রুটি দিয়েই একজন মানুষের জীবন শুরু হয়। একজন ব্যাক্তির কম বেশি ভাল বা খারাপ গুণে গুণিত। তাই বলে তার সবকিছু খারাপ হতে পারে না। আপনি নিজে ঐ খারাপ লোকটির ভালোর দিক বিবেচনা করে একটি ভাল কাজের জন্য বার বার তার প্রশংসা করুণ। দেখবেন একসময় তার প্রশংসা করতে গিয়ে আপনার যে কু অভ্যাস ছিল  তা দূরিভূত হয়ে গেছে। একসময় খারাপ ব্যাক্তিটিও আপনার প্রশংসা করবে। এখানে একদিক দিয়ে আপনার লাভ হবে ও অন্যদিকে খারাপ ব্রাক্তিটি আপনার বন্ধুতে পরিণত হবে। এতে করে খারাপ ব্যাক্তিটি ভালোর পথ বেছে নিবে। সে আপনার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হবে। আপনি প্রকৃত জীবনের মানে কি বুঝতে পারবেন।
৪. নিজেকে সাহসি মনে করা: সাহসি মানুষ সহজে তার জীবনের লক্ষে পৌছাতে পারে। জীবনের মানে বুঝার জন্য সে বিভিন্ন ধরণের প্রতিকুলতাকে সামনে রেখে তার নির্ধারিত গন্যব্যের দিকে এগিয়ে যায়। এতে করে তার সাহসিকতায় তাকে জীবনের মানে বুঝতে উৎসাহ দেয়।
৫. নারভাজ না হওয়া: নারভাজ ফেল করা মানে হলে হেরে যাওয়া। জীবনের লক্ষ ও উদ্দেশ্য খুজতে গেলে আপনাকে প্রতিটা পদে পদে এই নারভাজ কথাটি বাধা দিবে। আপনার লক্ষ যদি থাকে নারভাজকে কাটিয়ে উঠার তবেই আপনি সেখান থেকে ফিরে আসতে পারবেন। ধরুণ আপনি একটা অডিটরিয়ামে বক্তব্য দিবেন; বক্তব্য দেওয়ার আগে আপনাকে প্রস্থুতি নিতে হবে যে, আপনি জনসমক্ষে উঠে কি কথা কলবেন। যদি এমন সময়ে আপনার বক্তব্য দেওয়ার প্রস্থুতি না থাকে ও আপনি যদি নারভাজ ফেল করেন তা হলে আপনি আপনার নির্ধারিত গন্তেব্যে পৌছাতে পারবেন না। প্রস্থুতি না থাকলেও আপনাতে দৃড়চিত্রের সাথে কয়েকটা কথা বলে আপনাকে সেই স্টেজ থেকে ফিরে আসতে হবে। তাদের সামনে গিয়ে বুঝতে পারবেন জীবনের মানে কি হতে পারে।
সফল হতে চেষ্টা করা:

৬. যে কোন একটি বিষয়ে পারদর্শি হওয়া: আপনাকে যে কোন একটি বিষয়ে অবশ্যই পারদর্শি হতে হবে। জীবনের মানে যদি খুজতে যান একটা বিষয়ে আপনাকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। মাঝপথে যদি আপনি আটকে যান তা হলে আপনি জীবনের কোন অর্থই বুঝলেন না। এমন জীবনের অর্থ খুজা নিরর্থক বোকামির কাজ। তাই আপনাকে যে কোন একটা বিষয়ে পারদর্শি হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

Today Pageviews

Follow me

Clock

আই পি থেকে লোকেশন

ip address

Popular Posts

Join Us