Tuesday, September 10, 2019

*****ফটিকছড়ি বাগান বাজার এিপুরা পল্লী/ হামে আক্রান্ত বাদপড়া শিশুদের নিয়ে প্রাসংগিক কথা-"*****  
              ফেনী জেলার চেয়ে বড় বিশাল এ ফটিকছড়ি উপজেলা। যার লোকসংখ্যা প্রায় ৭,০০০০০ লক্ষ।এখানে বসবাস করে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ চাকমা মারমা এিপুরা জনগোষ্ঠী।oবাগান বাজার সহ পুরো ফটিকছড়িতে পিছিয়ে আছে "এিপুরা জনগোষ্ঠী " এদের শিক্ষা হার নাই বললে ও চলে। ওরা ঝাড় ফুকে বিশ্বাসী।

 টিকা সহ আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্হায় এরা বিশ্বাসী নয়।এরা সহজে হাসপাতালে চিকিৎসা করতে রাজী হয়না। হাসপাতালে চিকিৎসা করতে হলে প্রশাসনের সহয়তায় পুলিশ দিয়ে এদের কে হাসপাতালে আনতে হয়।সম্পতি ফটিকছড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে।  শুধু  টিকা নিতে অনিহার কারনে পিছিয়ে পড়া এিপুরা পাড়ার এই জনগোষ্ঠীরদের হাম সহ বিভিন্ন মারাত্নক রোগ হয়। প্রতি বৎসর এই জনগোষ্টীদের নিয়ে স্বাস্হ্য বিভাগের লোকজনের   Tention এর শেষ নাই। এদের অনান্য নাগরিকদের মত বাচার জন্য সরকার কে নতুন পরিকল্পনা গ্রহন করতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে শিক্ষা,স্বাস্হ্য, বাস স্হান ও কর্মসংস্হানের। সরকারের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি ৬ হাজার জনসংখ্যার জন্য একজন স্বাস্হ্য সহকারী নিয়োগ দেয়ার নিয়ম থাকলে ও বাগান বাজার ১ নং ওয়ার্ড়ে লোকসংখ্যা হল--৩০,০০০/ হাজার। স্বাস্হ্য সহকারী ৫ জন থাকার নিয়ম থাকলে  ও আছে মাএ ১ জন। ২ নং ওয়ার্ডে লোকসংখ্যা-২০১৪৩ জন। ৩ জন স্বাস্হ্য সহকারী  থাকার নিয়ম থাকলে ও আছে মাএ- ১ জন। আর সমতল এলাকায় একটা ওয়ার্ড়ের লোকসংখ্যা প্রায় ৪০০০ হাজারের কাছাকাছি  ওখানে ও স্বাস্হ্য সহকারী ১ জন। এই বৈষম্য গুলো সরকারের উপরের নীতি নির্ধারকদের ভেবে দেখতে হবে। স্বাস্হ্য সহকারীদের শূন্য পদগুলো পূরনের ব্যবস্হা করতে হবে এবং পার্বত্য জেলার মত পাহাড়ি ঝুকি ভাতা দেওয়া যায় কিনা ভেবে দেখতে  হবে। আর বিশেষ করে নজর দিতে হবে পিছিয়ে পড়া ক্ষুদ্রনি জনগোষ্ঠী এিপুরা সহ অনান্যদেরকে কর্ম সংস্হান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও বাসস্হানের নিশ্চয়তা দিতে হবে। এবং এদের উন্নয়নের জন্য রোহিঙ্গাদের মত পরিকল্পনা গ্রহন করতে পারলে ভবিষ্যতে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী গুলো হাম সহ বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পাবে। এবং দেশের জন্য বোঝা হয়ে থাকবে না। -------------------------

Today Pageviews

Follow me

Clock

আই পি থেকে লোকেশন

ip address

Popular Posts

Join Us