Tuesday, February 20, 2018


“পরীক্ষা” কথাটি শুনলে আমাদের শরীর যেন শিউরে উঠে। শরীরের হৃতস্পন্দন বেড়ে যায় আগের চেয়ে শতগুণ। কিন্তু কেন এমন হয়? আমরা কখনো কি নিজের বিবেক দিয়ে এই কথাটি চিন্তা করেছি। পরীক্ষা যতই ঘনিয়ে আসে আমাদের আতঙ্ক ততই বৃদ্ধি পেতে থাকে। কারো কারো দেখা যায় খাবারের প্রতি অনিহা তৈরি হয়। পড়া আর পড়া ছাড়া তার যেন আর কোন চিন্তা শক্তি নেই। বোধগম্যতা হারিয়ে সে যেন এক অন্য দেশে চলে যায়।
Orbit Computer/ পরীক্ষার আগের প্রস্থুতি কেমন হওয়া উচিৎ?

আমাদের মনে কি প্রশ্ন জাগে না আমরা এমনটি কেন করছি?

এর বিপরীতে বলতে গেলে বলতে হয় পরীক্ষার আগে প্রস্থুতি না থাকায় আমরা যে পড়াগুলো জমিয়ে রেখেছিলাম সে পড়াগুলো আমাদেরকে এখন গলাদকরণ করতে হচ্ছে।
যার চাপ আমাদের শরীর ও মনকে অস্থির করে দিয়েছে।

ভাল রেজাল্টের আশায় আমরা এখন যে পড়াগুলো গলাদকরণ করছি তা আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ জীবনের কোন কাজে আসবেনা।

ঘুরে আসুনঃ

আরও জানুনঃ


আমাদের কি করা উচিৎ ?

অধিকাংশ ভাল ছাত্র/ছাত্রী তাদের পড়াগুলো নিয়মিত ক্লাসে আদায় করে দেওয়াই পরীক্ষার সময় তাদের বাড়তি কোন চাপ থাকে না। এক্ষেত্র আমাদের লক্ষ রাখতে হবে যে, পরীক্ষার দিন শাররীক ও মানসিক সুস্থ্যতা যেন বজায় থাকে সেজন্য পরীক্ষার আগের দিন বেশি রাতজাগা চলবে না।

পূর্বে প্রস্থুতি নেওয়া প্রশ্নগুলো বার বার রিভিশন দিতে হবে এক্ষেত্রে নতুন করে কোন প্রশ্ন শেখা যাবে না।

বেশি রাত জাগলে শরীর ও মনের উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে তাই আমাদেরকে পরীক্ষার আগেরদিন বেশি রাত জাগা যাবে না।

অনেক ছাত্র /ছাত্রী আছে যারা রুটিন মেন্টেন করে না তারা পরীক্ষার আগে কোন বইটি পড়বে তা তার মাথায় আসে না। তাই সকল ছাত্র/ছাত্রীদেরকে রুটিন মেনে পড়ালেখা করতে হবে।

এজন্য অবশ্যই পড়ার জন্য একটি রুটিন তৈরি করতে হবে। যে পড়াগুলো কঠিন সে পড়াগুলো ঘুম থেকে উঠে পড়ার চেষ্টা করুণ। ঠাণ্ড মাথায় সকল সুত্রগুলো একবার মিলিয়ে নিন।

   

Monday, February 19, 2018

মানুষ বলে একটা কথা। আমাদের থাকা, খাওয়া, হাঁটা, চলা, বসা এমনকি সকল রকমের কাজ কর্মের একটা নিয়মতান্ত্রিক সৃঙ্কলা ও এ বিষয়ে একটি সু পরিচালিত রুটমেপ থাকা দরকার। আমি যা বলতে চাচ্ছি তা হল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রত্যেকটি কাজের জন্য আমাদের রুটিন মেনে চলা দরকার। আজ কাল উন্নত দেশের দিকে তাকালে আমরা লক্ষ করি তারা নির্দিষ্ট একটি রুটমেপের আওতায় চলাফেরা করে।
Orbit Computer/দৈনন্দিন জীবনের জন্য কেমন রুটিন করা উচিৎ

আমরা এ বিষয়ে অবচেতন বলে আমাদের দেশ তথা গোটা জাতী সু-নির্দিষ্ট লক্ষ অর্জনের পথে এগিয়ে যেতে পারছে না। তাই স্কুল কলেজ লেভেলের ছাত্র/ছাত্রী এই রুটমেপের আওতায় চলবে একন কোন কথা নেই, আমাদের বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষ যদি এই রুটমেপের আওতায় চলেফেরা করে আমাদের দেশ অদূর ভবিষ্যতে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবে।


শিক্ষার্থীর কথা আসা যাক

একজ শিক্ষার্থী ভাল হোক বা মন্দ হোক সে যদি নিয়ম মাফিক বছরের শুরু থেকেই রুটিন অনুযায়ী পড়ালেখা করে বছরের শেষে সে অবশ্যই পরীক্ষায় ভাল রেজাল্ট নিয়ে পাস করবে।


পালেখার বিষয়ে এমন কিছু সমস্যা আছে যা সে কিছু নিজে নিজে সমাধান করেতে পারবে ও বাদ বাকি সমস্যা তার অভিভাবক কে সমাধান করে দিতে হবে। এসব সমস্য সমাধানের জন্য তাকে বিভিন্ন ধরণের কোচিং সেন্টার বা একজন শিক্ষকের সরণাপন্ন হতে হয়। সমস্য ছোট বা বড় যাই হোকনা কেন কিছু সমস্য সৃষ্টি হয় অবচেতনতা প্রসূত আবার কিছু সমস্য মানসিকও বটে।


আমরা একটু লক্ষ করলে বুঝতে পারব পৃথিবীতে যত প্রতিভাবান ব্যাক্তি আছেন তারা ব্যাক্তি বা পারিবারিক জীবনে বিভিন্ন ধরণের পারিবারিক সমস্যাই ভুগছিলেন।
আমাদেরকে এই সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করার জন্য অবশ্যই যে বিষয়ে সতর্ক হতে হবে তা হল……

প্রচলিত ভাষা অনুযায়ী দক্ষতা অর্জন:- আমরা ছাত্র/ছাত্রী এই কথা ভেবে আমাদেরকে সু-নির্দিষ্ট লক্ষ অর্জনের জন্য প্রচলিত রীতি ও নীতি মেনে ভাষা অনুপাতে আমাদেরকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বাংলা ও ইংরেজির প্রতি লক্ষ রেখে আমাদের ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে।

লেখাপড়ায় হাল ছেড়ে না দেওয়া:- পড়ালেখায় বাধা বিঘ্ন আসবেই এটাই স্বাভাবিক। তাই বলে পড়ালেখার হাল ছেড়ে দিলে জীবনে কখনো উন্নতি সম্ভব হবে না। তোমার পড়ালেখার বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যাগুলো তোমাকেই চিহ্নিত করতে হবে। এ বিষয়ে তোমার করণী পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমেই তুমি উন্নতির চরম শিখরে আরোহণ করতে পারবে।


বুঝে পড়ার মনমানসিকতা ও লিখার অভ্যাস করা: তুমি যাই পড়না কেন তা যদি বুঝে পড়ার মনমানসিকতা না থাকে তা হলে তুমি কখনো তোমার গন্তব্যস্থলে পৌছাতে পারবেনা। দ্বীতিয়ত হচ্ছে যে পড়াগুলো তুমি বুঝে পড়েছ তা লিখার মনমানসিকতা তোমার থাকতে হবে। একটা কথা হল “১০০” বার না বুঝে পড়ার চেয়ে “১” বার বুঝে পড়া অনেক শ্রেয়।


Today Pageviews

Follow me

Clock

আই পি থেকে লোকেশন

ip address

Popular Posts

Join Us