মানুষ বলে একটা কথা। আমাদের
থাকা, খাওয়া, হাঁটা, চলা, বসা এমনকি সকল রকমের কাজ কর্মের একটা নিয়মতান্ত্রিক সৃঙ্কলা
ও এ বিষয়ে একটি সু পরিচালিত রুটমেপ থাকা দরকার। আমি যা বলতে চাচ্ছি তা হল আমাদের দৈনন্দিন
জীবনের প্রত্যেকটি কাজের জন্য আমাদের রুটিন মেনে চলা দরকার। আজ কাল উন্নত দেশের দিকে
তাকালে আমরা লক্ষ করি তারা নির্দিষ্ট একটি রুটমেপের আওতায় চলাফেরা করে।
Orbit Computer/দৈনন্দিন জীবনের জন্য কেমন রুটিন করা উচিৎ |
আমরা এ বিষয়ে অবচেতন বলে আমাদের দেশ তথা গোটা জাতী
সু-নির্দিষ্ট লক্ষ অর্জনের পথে এগিয়ে যেতে পারছে না। তাই স্কুল কলেজ লেভেলের ছাত্র/ছাত্রী
এই রুটমেপের আওতায় চলবে একন কোন কথা নেই, আমাদের বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষ যদি এই
রুটমেপের আওতায় চলেফেরা করে আমাদের দেশ অদূর ভবিষ্যতে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবে।
শিক্ষার্থীর কথা আসা
যাক
একজ শিক্ষার্থী ভাল হোক
বা মন্দ হোক সে যদি নিয়ম মাফিক বছরের শুরু থেকেই রুটিন অনুযায়ী পড়ালেখা করে বছরের শেষে
সে অবশ্যই পরীক্ষায় ভাল রেজাল্ট নিয়ে পাস করবে।
পালেখার বিষয়ে এমন কিছু
সমস্যা আছে যা সে কিছু নিজে নিজে সমাধান করেতে পারবে ও বাদ বাকি সমস্যা তার অভিভাবক
কে সমাধান করে দিতে হবে। এসব সমস্য সমাধানের জন্য তাকে বিভিন্ন ধরণের কোচিং সেন্টার
বা একজন শিক্ষকের সরণাপন্ন হতে হয়। সমস্য ছোট বা বড় যাই হোকনা কেন কিছু সমস্য সৃষ্টি
হয় অবচেতনতা প্রসূত আবার কিছু সমস্য মানসিকও বটে।
আমরা একটু লক্ষ করলে বুঝতে
পারব পৃথিবীতে যত প্রতিভাবান ব্যাক্তি আছেন তারা ব্যাক্তি বা পারিবারিক জীবনে বিভিন্ন
ধরণের পারিবারিক সমস্যাই ভুগছিলেন।
আমাদেরকে এই সমস্যাগুলোর
মোকাবেলা করার জন্য অবশ্যই যে বিষয়ে সতর্ক হতে হবে তা হল……
প্রচলিত ভাষা অনুযায়ী
দক্ষতা অর্জন:- আমরা ছাত্র/ছাত্রী এই
কথা ভেবে আমাদেরকে সু-নির্দিষ্ট লক্ষ অর্জনের জন্য প্রচলিত রীতি ও নীতি মেনে ভাষা অনুপাতে
আমাদেরকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বাংলা ও ইংরেজির প্রতি লক্ষ রেখে আমাদের ভাষাগত দক্ষতা
বৃদ্ধি করতে হবে।
লেখাপড়ায় হাল ছেড়ে
না দেওয়া:- পড়ালেখায় বাধা বিঘ্ন আসবেই
এটাই স্বাভাবিক। তাই বলে পড়ালেখার হাল ছেড়ে দিলে জীবনে কখনো উন্নতি সম্ভব হবে না। তোমার
পড়ালেখার বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যাগুলো তোমাকেই চিহ্নিত করতে হবে। এ বিষয়ে তোমার করণী পদক্ষেপ
গ্রহণের মাধ্যমেই তুমি উন্নতির চরম শিখরে আরোহণ করতে পারবে।
বুঝে পড়ার মনমানসিকতা
ও লিখার অভ্যাস করা: তুমি যাই পড়না কেন তা যদি বুঝে পড়ার মনমানসিকতা না থাকে তা হলে
তুমি কখনো তোমার গন্তব্যস্থলে পৌছাতে পারবেনা। দ্বীতিয়ত হচ্ছে যে পড়াগুলো তুমি বুঝে
পড়েছ তা লিখার মনমানসিকতা তোমার থাকতে হবে। একটা কথা হল “১০০” বার না বুঝে পড়ার চেয়ে
“১” বার বুঝে পড়া অনেক শ্রেয়।
0 comments:
Post a Comment