Beautisian tips(Orbit computer) |
ছেলে-মেয়ে সবারই খুশকি হতে পারে। চুলে খুশকি থাকলে অস্বস্তি লাগে। সবসময় পার্লারে গিয়ে পরিচর্যা করা সম্ভব হয় না। শ্যাম্পু করলেও চুলে উজ্জ্বলতা আসে না। শীতে খুশকি সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করে। সময় নেই এই অবহেলায় খুশকির সমস্যা দিন দিন বাড়তেই থাকবে। আর মাথার খুশকি থেকে ব্রণের সমস্যাও দেখা দেয়। এর মানে হল একটি সমস্যা আরেকটি সমস্যা তৈরি করে। নিয়মিত চুলের যত্ন নিয়ে খুশকির উপদ্রব নিয়ন্ত্রণ করুন।সাধারণত শিশুদের খুশকি বেশি হয়। বিশেষ করে যেসব শিশুর এটোপিক, বংশগতভাবে সমস্যা আছে অর্থাৎ শীত এলে সর্দি-কাশি, চুলকানি বা অ্যাজমায় আক্রান্ত হয় তারা এ জটিলতায় ভোগে বেশি। এছাড়া শিশুদের চামড়া পাতলা বলে সহজেই ব্যাকটেরিয়া দেহে প্রবেশ করতে পারে। শুধু খুশকি নয়, মাথায় সোরিয়াসিসও হতে পারে। বংশগত ও দুরারোগ্য একটি অসুখের নাম সোরিয়াসিস। এটি মাথার তালুতেও হতে পারে। এক্ষেত্রে তালু থেকে চটা বা চামড়াগুলো একটু মোটা হয়ে ওঠে এবং ওঠার সময় রক্তপাত হয়। তা খুশকিতে হয় না। এটি ছেলেমেয়ে যে কারও হতে পারে এবং বয়ঃসন্ধিকাল থেকে শুরু করে ৪০-৪৫ বছর পর্যন্ত বেশি হয়। স্টেরয়েড-জাতীয় শ্যাম্পু, ক্রিম ও লোশন এ জন্য ব্যবহার করা হয়।
১। শ্যাম্পু করার আগে চুল ভিজিয়ে নিন এবং চুলে অল্প করে লবণ দিতে দিয়ে নিন।
২। মেথি সারারাত পানিতে ভিজিয়ে বেটে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে আধঘণ্টা রেখে অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
৩। রাতে ঘুমানোর আগে লেবুর রস ও আমলকীর রস মিশিয়ে মাথায় লাগান, সকালে শ্যাম্পু করে নিন।
৪। নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল গরম করে চুলের গোড়ায় ঘষে ঘষে লাগান।
৫। নিমপাতা সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে মাথা ধুলে খুশকিমুক্ত থাকবে আপনার চুল।
৫। নিমপাতা সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে মাথা ধুলে খুশকিমুক্ত থাকবে আপনার চুল।
৬। টক দইয়ের সঙ্গে পাতিলেবুর রস ও নিমপাতার রস মিশিয়ে মাথায় মেখে আধঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন
পেঁয়াজের রস, ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে অর্ধেক পাতিলেবুর রস দিয়ে এক ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করুন
৭। অবশ্যই আলাদা তোয়ালে এবং চিরুনি ব্যবহার করবেন।
0 comments:
Post a Comment