আমাদের
দেশের কাধে
বেকারত্বের হার
প্রতি বছরই
বাড়ছে।
সরকার পারছে
না তাদেরকে
সুযোগ তৈরী
করে দিতে। আর
আমাদের নিজেদের
মানুষিকতারও পরিবর্তন
ঘটাতে পারছি
না আমরা। ছাত্র
থেকেই শুরু
হোক চেষ্টা
যদি হতে
চান আগামীর
উদ্যোক্তা…..আমরা চাইলে
তথ্যপ্রযুক্তি (কম্পিউটার) শিক্ষার
মাধ্যমে নিজেকে
এগিয়ে নিয়ে
যেতে পারি
সাফল্যের চুড়ায়। "ইন্টার,অনার্স,মাস্টার্স
কতদিনে শেষ
হবে ভাল
একটা জব
করব"।এই চিন্তা
মাথা থেকে
বাদ দিয়ে
লেখাপড়ার পাশাপাশি
তথ্যপ্রযুক্তি সাথে তাল
মিলিয়ে নিজেকে
গড়ে তুলি
কম্পিউটার জগতের
রাজা আর
নিজেই নিজের
কর্মসংস্থান করি। এবং
অন্যের কর্মসংস্থান
সৃষ্টি করি।
লিখক
মোঃ ইলিয়াছ
Orbit Computers-বেকার সমস্যা সমাধানে আমাদের করণীয় কি? |
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত সর্বশেষ ‘শ্রমশক্তি জরিপ ২০১০' (এলএফএস) অনুযায়ী, ২০১০ সালে বাংলাদেশে মোট বেকারের সংখ্যা ছিল ২৬ লাখ। তিন বছর আগের জরিপে দেশে বেকারের সংখ্যা ছিল ২১ লাখ এবং বেকারত্বের হার ছিল ৪ দশমিক ৩ শতাংশ। তবে পরিকল্পনা কমিশনের এক প্রতিবেদনে বেকারত্ব সম্পর্কে যে তথ্য উঠে এসেছে, তা রীতিমতো উদ্বেগজনক। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে বর্তমানে দুই কোটি ৪৪ লাখ লোক বেকার। এদের মধ্যে ৬৪ শতাংশই সম্পূর্ণ কর্মক্ষম যুবক।
সূত্র--https://goo.gl/PDphBC
২০১২ সালে এক গবেষণায় উল্লেখ করেছে, দেশে প্রতিবছর নতুন করে ২২ লাখ কর্মক্ষম শিক্ষিত মানুষ শ্রমবাজারে প্রবেশ করে। কিন্তু কাজ পায় মাত্র সাত লাখ। বাকি ১৫ লাখ থাকে বেকার।
*************************
আরও জানুন----
**************************
গত ১ জুন বাজেট ঘোষণার পর বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য উদ্ধৃত করে সরকারি দলের সংসদ সদস্যরা সংসদে বলেন, দেশে এখন বেকারের সংখ্যা মাত্র ২৬ লাখ। বাকিদের কাজের ব্যবস্থা হয়েছে।
গত ২৮ জুন অর্থবিল পাসের আগে আলোচনায় অংশ নিয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেন, দেশে ২৬ লাখ বেকার আছে বলে যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে এটা সঠিক নয়।
আমাদের দেশে প্রতি বছর শুধু লেখাপড়া শেষ করে ২৪-২৫ লাখ মানুষ শ্রমবাজারে প্রবেশ করছে। যারা শ্রম বাজারে প্রবেশ করছে তাদের মধ্যে কেউ চাকরি পাই আবার কেউ পাই না। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৭ কেটি। এদের মধ্যে কর্মক্ষম ব্যাক্তির সংখ্যা প্রায় ১০ কোটি। কাজ পাওয়া লোকের সংখ্যা ৫ কোটি। বাকি ৫ কোটি মানুষ কোন কাজ পাইনি অর্ধাদ তারা বেকার।
প্রযোক্তির সাথে তাল মিলিয়ে কখন অনার্স বা মাস্টার্স পাস করবে তার চিন্তা না করে আমরা যদি নিজেরাই নিজেদেরকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে খাপ খাইয়ে নিতে পারি অচিরেই আমরা উন্নত রাষ্ট্রের নাগরিক হিসিবে বিশ্বের কাছে আমাদের পরিচিতি তুলে ধরতে পারব।
তাই আমাদের উচিৎ ৮ম শ্রেণী পাসের পর আমরা যেন হাতে কলমে কোন একটা কাজ শেখার দিকে মনোনিবেশ করি। এতে করে আমাদের কাজের দক্ষতা যেমন বৃদ্ধি পাবে অন্যদিকে আমরা আমাদের দেশের জন্য সুনাম বয়ে নিয়ে আসতে পারব।