“পরীক্ষা” কথাটি শুনলে আমাদের শরীর যেন শিউরে উঠে। শরীরের
হৃতস্পন্দন বেড়ে যায় আগের চেয়ে শতগুণ। কিন্তু কেন এমন হয়? আমরা কখনো কি নিজের বিবেক
দিয়ে এই কথাটি চিন্তা করেছি। পরীক্ষা যতই ঘনিয়ে আসে আমাদের আতঙ্ক ততই বৃদ্ধি পেতে থাকে।
কারো কারো দেখা যায় খাবারের প্রতি অনিহা তৈরি হয়। পড়া আর পড়া ছাড়া তার যেন আর কোন চিন্তা
শক্তি নেই। বোধগম্যতা হারিয়ে সে যেন এক অন্য দেশে চলে যায়।
Orbit Computer/ পরীক্ষার আগের প্রস্থুতি কেমন হওয়া উচিৎ? |
আমাদের মনে কি প্রশ্ন
জাগে না আমরা এমনটি কেন করছি?
এর বিপরীতে বলতে গেলে বলতে হয় পরীক্ষার আগে প্রস্থুতি
না থাকায় আমরা যে পড়াগুলো জমিয়ে রেখেছিলাম সে পড়াগুলো আমাদেরকে এখন গলাদকরণ করতে হচ্ছে।
যার চাপ আমাদের শরীর ও মনকে অস্থির করে দিয়েছে।
ভাল রেজাল্টের আশায় আমরা এখন যে পড়াগুলো গলাদকরণ করছি
তা আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ জীবনের কোন কাজে আসবেনা।
ঘুরে আসুনঃ
আরও জানুনঃ
আমাদের কি করা উচিৎ
?
অধিকাংশ ভাল ছাত্র/ছাত্রী তাদের পড়াগুলো নিয়মিত ক্লাসে
আদায় করে দেওয়াই পরীক্ষার সময় তাদের বাড়তি কোন চাপ থাকে না। এক্ষেত্র আমাদের লক্ষ রাখতে
হবে যে, পরীক্ষার দিন শাররীক ও মানসিক সুস্থ্যতা যেন বজায় থাকে সেজন্য পরীক্ষার আগের
দিন বেশি রাতজাগা চলবে না।
পূর্বে প্রস্থুতি নেওয়া প্রশ্নগুলো বার বার রিভিশন দিতে
হবে এক্ষেত্রে নতুন করে কোন প্রশ্ন শেখা যাবে না।
বেশি রাত জাগলে শরীর ও মনের উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে তাই
আমাদেরকে পরীক্ষার আগেরদিন বেশি রাত জাগা যাবে না।
অনেক ছাত্র /ছাত্রী আছে যারা রুটিন মেন্টেন করে না তারা
পরীক্ষার আগে কোন বইটি পড়বে তা তার মাথায় আসে না। তাই সকল ছাত্র/ছাত্রীদেরকে রুটিন
মেনে পড়ালেখা করতে হবে।
এজন্য অবশ্যই পড়ার জন্য একটি রুটিন তৈরি করতে হবে। যে
পড়াগুলো কঠিন সে পড়াগুলো ঘুম থেকে উঠে পড়ার চেষ্টা করুণ। ঠাণ্ড মাথায় সকল সুত্রগুলো
একবার মিলিয়ে নিন।